কোচবিহার জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, দুই দিনাজপুর, মালদা ও আলিপুর দুয়ার জেলা গুলো নিয়ে পচ্শিবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিকের একটি ভৌগলিক অঞ্চল North Bengal. উত্তরে সিকিম এবং ভূটান, পূর্বে বাংলাদেশের রংপুর-রাজশাহী এবং ভারতের অসম, দক্ষিণে পচ্শিমবঙ্গের প্রেসিডেন্সি বিভাগ সহ পশ্চিমে নেপাল এবং বিহারের সীমানা দ্বারা পরিবেষ্টিত এবং তিস্তা-তোর্ষা-মহানন্দা অববাহিকায় অবস্থিত একটি অর্থনৈতিক ভাবে দক্ষিণবঙ্গের থেকে পিছিয়ে পড়া অঞ্চল North Bengal. এই অঞ্চলের প্রধান শহরটির নাম Siliguri যেটি সমগ্র উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার। অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া অঞ্চল হলেও, এর অনন্য সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ঘটিয়েছে। অবিভক্ত ভারতের এই অঞ্চলটি বাংলাদেশের রাজশাহী ও রংপুর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল এবং এটিকে ঐতিহাসিক ভাবে গৌড় (Gour)নামে অভিহিত করা হতো।
Places to visits in North Bengal:-
উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করতে গেলে কলকাতা থেকে ফারাক্কা পার হয়ে প্রথম জেলা মালদহ।
Malda :- এই জেলার আদি বাসিন্দা ‘মলদ’ কৌমগোষ্ঠীর নাম অনুসারে Malda District-এর নামের উৎপত্তি। ভিন্নমতে ফার্সি শব্দ ‘মাল’ ও বাংলা ‘দহ’ শব্দ দুটির সংমিশ্রণে Malda নামটির উৎপত্তি। দার্শনিক পাণিনি তার লেখায় গৌড়পুরা নামের একটি প্রাচীন জনপদের কথা উল্লেখ করেছিলেন৷ সম্ভবতঃ এই জনপদটিই বর্তমানে মালদহ জেলার গৌড় অঞ্চল। যেটির বিস্তার পুরাতন Gour ও Pandua বা পুণ্ড্রবর্দ্ধন অবধি৷ পুণ্ড্রনগর মৌর্য সাম্রাজ্যের পূর্ব-পাশ্বীয় বিভাগীয় সদর৷ বর্তমান বাংলাদেশের বগুড়া জেলার মহাস্থানগড় থেকে উদ্ধার হওয়া ব্রাহ্মীলিপিতে খোদাই করা এক শিলালেখ থেকে এটা বোঝা যায় গৌড় ও পুণ্ড্রবর্দ্ধন অঞ্চল একসময় মৌর্য সাম্রাজ্যের অংশ ছিলো৷ সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ স্তম্ভ ও দিনাজপুরের কিছু প্রত্নতাাত্ত্বিক নিদর্শন থেকে এটা অনুধাবন করা যায় যে, সমগ্র North Bengal থেকে কামরূপ গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো৷ সপ্তম শতাব্দীতে গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের পর প্রায় তিন দশক যাবৎ Karnasubarna-এর রাজা তথা Gour Raj Sasanka স্বাধীনভাবে শাসনভার গ্রহন করেন। অষ্টম শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে একাদশ শতাব্দীর শেষভাগ পর্যন্ত ঐ অঞ্চলে পাল সাম্রাজ্য বিস্তার লাভ করেছিল৷ পাল বংশের শাসনামলে বরেন্দ্র ভূমির বৌদ্ধবিহার জগদল্লবিহার নালন্দা, বিক্রমশিলা ও দেবীকোট বিহারের সমান উন্নত হয়েছিল৷
Places to visits in Malda:-
রামকেলি অষ্টকুণ্ড, বড়সোনা মসজিদ, দাখিল দরওজা, জহুরা মন্দির, কদম-রসুল মসজিদ, ফিরুজ মিনার, মালদহ জেলা সংগ্রহশালা, চামকাটি মসজিদ, লুকোচুরি গেট, আদিনা ডিয়ার পার্ক, আদিনা মসজিদ, একলাখী সমাধি সৌধ, জগজীবনপুর বৌদ্ধ বিহার, চাঁচল রাজবাড়ী, আদিনা গোলঘর, চিকা মসজিদ, বারোদুয়ারী মসজিদ, একোয়াটিক বেঙ্গল, নিমাই সরাই স্তম্ভ।
Gour :-
মালদহ জেলার প্রাচীন লক্ষ্মণাবতী নগরীর ধ্বংসাবশেষ বর্তমান সময়ে Gour নামে সুপরিচিত। এই শহরটি রাজমহল থেকে ৪০ কিমি দূরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে অবস্থিত। বিস্তারিত এখানে ক্লিক করুণ
Places to Visits in Gour :-
মালদহ থেকে গৌড় যাওয়ার সময় পথে পিয়াসবারি, পিয়াসবারির পশ্চিমে রামকেলি থেকে সামান্য দক্ষিণে বড়সোনা মসজিদ। এছাড়া Gour-এ রয়েছ ফিরোজ মিনার, কদম রসুল মসজিদ, চিকা মসজিদ, লুকোচুরি গেট, বাইশগজী প্রাচীর, ছোটসোনা মসজিদ, তাঁতিপাড়া মসজিদ, লোটন মসজিদ, গুণমন্ত মসজিদ, চামকাটি মসজিদ গৌড়ে।
Pandua :-
সিকন্দর শাহ ও গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সময়ে তৈরি আদিনা মসজিদ Pandua-র অন্যতম দ্রষ্টব্য এবং এর কাছেই সাতাশঘরা। এছাড়াও Pandua-তে দেখে নিতে পারেন - বড়ী দরগা, সালামি দরওয়াজা, ছোটি দরগা, একলাখী মসজিদ, কুতবশাহী মসজিদ। কলকাতা থেকে বাস ও ট্রেনে পাণ্ডুয়া যাওয়া যায়। ট্রেনে গিয়ে নামতে হবে মালদা টাউন স্টেশনে এবং বাসে গৌড় যেতে হলে নামতে হবে পিয়াসবারিতে। সেখান থেকে ট্যাক্সি, টাঙ্গা বা বাসে গৌড় ও পাণ্ডুয়া ঘুরে নেওয়া যায়।
Kulik Bird Sanctuary :- পাণ্ডুয়া থেকে ৫৬ কিমি দূরে অবস্থিত রায়গঞ্জের পাশেই কুলীক নদীর তীরে কুলীক Kulik Bird Sanctuary. জুলাই থেকে অক্টোবরে জারুল, শিমূল, শিশু, সেগুন, অর্জুন অরণ্যে ঘেরা ঝিলে পরিযায়ী পাখিদের মেলা বসে Kulik-এ। রায়গঞ্জ স্টেশনে নেমে সেখান থেকে কুলীক ঘুরে নেওয়া যায়।
Hotels in Malda :-
There some Malda hotels and Malda Hotels Phone numbers.
Hotel Purbachal, Phone:- 03512226786. OYO Hotel, Phone:- 01246201180. Golden park Hotel, Phone:- 03512262251. Hotel Indraprasta, Phone:- 03512223243. Silver Arcade hotel, Phone:- 07719381855. Malda Tourist Lodge, Phone:- 09733008793. Hotel Orchid, Phone:- 03512221136. Hotel Gitanjali, Phone:- 03512254433.
Darjeeling:-
ব্রিটিশ শাসনের শুরুর দিকে Darjeeling একটি অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া জেলা ছিল এবং ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে Darjeeling-কে পিছিয়ে পড়া অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। সমতলে গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে মুক্তি পেতে ব্রিটিশরা Darjeeling কে একটি শৈলশহর ও স্বাস্থ্য উদ্ধারকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন। ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দে Darjeeling Town- কে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়। ১৮৮১ খ্রিষ্টাব্দে দার্জিলিং হিমালয়ান রেল চালু হলে শহরের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়।
Places to Visit in Darjeeling:-
পদ্মজা নাইডু পার্ক:- এই হিমালয়ান পার্কটিতে রেড পান্ডা, স্নো লেপার্ড, তিব্বতীয় নেকড়ে সহ পূর্ব হিমালয়ের বহু বিলুপ্তপ্রায় এবং বিলুপ্ত প্রজাতির পশুপাখিদের দেখতে পাওয়া যায়।
ধীরধাম মন্দির:- কাঠমান্ডুর পশুপতিনাথ মন্দিরের মতোই তৈরি।
হিস্টোরি মিউজিয়াম:- মিউজিয়ামটি গাছপালা ও পশুপাখিদের প্রাকৃতিক পরিবেশের অনন্য সৃষ্টি।
বোটানিকাল গার্ডেন:- উদ্যানটিতে অর্কিড, রডোডেনড্রন, ম্যানোলিয়া, প্রিমুলা, ফার্ন সহ বিভিন্ন প্রজাতির হিমালয়ান উদ্ভিদ দেখতে পাওয়া যায়।
রেস কোর্স:- এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট এবং সর্বোচ্চে রেস কোর্স।
ঘুম মনাস্ট্রি:- এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ মনেস্ট্রি।
শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং-এর দুরত্ব ৮০ কিলোমিটার, বাস শেয়ার জিপ ও গাড়িভাড়া করে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়া যায়। এছাড়াও হিমালয়ান রেলের হেরিটেজ টয়ট্রেনে চেপেও যেতে পারেন কিছুটা।
Siliguri :-
Siliguri- এর উত্তরে নেপাল ও দক্ষিণে বাংলাদেশ অবস্থিত। মুরগীর গলার আকৃতির হওয়ায় Chiken Neck Corridor বলা হয় Siliguri-কে। শিলিগুড়ির মধ্য দিয়ে উত্তরে নেপাল ও দক্ষিণে বাংলাদেশ রেখে যেতে হয় দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুর দুয়ার ও কোচবিহার এবং অরুণাচল, আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যাণ্ড, মনিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুরা ছাড়াও সিকিম রাজ্যে। Siliguri ছাড়া উত্তর-পশ্চিম-দক্ষিণ থেকে কারও পক্ষে এই আটটি রাজ্যে এবং ভূটানে প্রবেশ করা প্রায় অসম্ভব। তাই এটি ভারতে অখণ্ডতা রক্ষায় যেমন গুরুত্বপূুর্ণ, তেমনি ভারতকে চাপে রাখতে চীনের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকা Siliguri. Darjeeling-এর গুরুত্বপূর্ণ শহর Siliguri. সিকিম-সহ পূর্ব হিমালয় এবং তার পাদদেশের অঞ্চল গুলোতে যাওয়ার জন্য Siliguri-এর গুরুত্ব অদ্বিতীয়। Siliguriথেকে উত্তরবঙ্গ Dooars ও সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য বাস, ভাড়ার গাড়ি, জিপ, ল্যান্ডলোভার পাওয়া যায়।
Hotels in Siliguri :-
There some hotels of Siliguri and Siliguri hotels contact numbers.
Elan Sky View, Phone:- 07001719006. Montana vista, Phone:- 03532571401. OYO Hotel Vinayak, Phone:- 01246201520. Treebo trip GD Hotel, Phone:- 09322800100. Mount Embassy, Phone:- 03532460214. Apple's Balaji Inn, Phone:- 09883905778. Courtyard by Marriott, Phone:- 03536666666. Yaksha Holiday home, Phone:- 0974970266. Sinclairs Siliguri, Phone:- 03532512675. Hotel Saluja, Phone:- 09800417999.
Mirik :- দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত ছবির মত সুন্দর সাজানো একটি পর্যটন কেন্দ্র Mirik. Mirik নামটির উত্পত্তি লেপচা শব্দ মির-ইওক থেকে যার মানে "অগ্নিদগ্ধ স্থান"। Temperature of Mirik গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং শীতে সর্বোনিম্ন ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মিরিক ভ্রমণ পিপাসুদের হৃদয়ে স্থান পেয়েছে এর মনোমুগ্ধকর আবহাওয়া, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং যাতায়াতের সুব্যবস্থার কারণে। মিরিকের মুল আকর্ষণ সুমেন্দু লেকটির একদিক বাগান এবং অন্যদিক পাইন অরণ্যে ছাওয়া। পায়ে হাঁটা খিলান সাঁকো ইন্দ্রেনি পুল, এই দুটোকে একসঙ্গে যুক্ত করেছে। লেকটিকে ঘিরে থাকা সাড়ে তিন কিমি লম্বা রাস্তা ধরে হাঁটতে হাঁটতে দূর দিগন্তে কাঞ্চনজঙ্ঘার মায়াবী রূপ আস্বাদন পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। লেকের জলে বোটিং ও ঘোড়ায় চেপে লেকের চারপাশ প্রদক্ষিণ করার ব্যবস্থাও আছে। Mirik-এর সবচেয়ে কাছে বাগডোগরা বিমানবন্দর অবস্থিত। যেটি Mirik থেকে ৩০ মাইল দূরে এবং শিলিগুড়ির নিকটবর্তী "নিউ জলপাইগুড়ি" রেলস্টেশন কাছের রেলওয়ে স্টেশন Mirik-এর।
Mirik থেকে কিছু বাস Siliguri ও Darjeeling যাওয়া আসা করে। মিরিক থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত শেয়ার টাক্সি চালু রয়েছে এবং ব্যক্তিগতভাবে টাক্সি ভাড়া করাও যায়। দার্জিলিং মোটর স্টান্ড থেকে মিরিকের কৃষ্ণনগর পর্যন্ত শেয়ার টাক্সি চালু আছে। এছাড়া মিরিকের ভিতরেও ঘোরার জন্য শেয়ার টাক্সি চালু আছে Mirik Lake to Mirik Bazar.
Places to visit in Mirik :-
সুমেন্দু হ্রদ - এই লেকটির উপর দিয়ে একটি ৮০ ফুট দীর্ঘ সাঁকো রয়েছে। লেকের জলে বোটিং ছাড়াও ঘোড়ায় চেপে লেকের চারপাশ ঘুরে দেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
রামিতেদারা- শহরের কাছে অবস্থিত এই ভিউ পয়েন্ট থেকে চারপাশের পাহাড় ও বিস্তর্ণ সমভূমি অঞ্চল সুন্দর ভাবে দেখা যায়।
বোকার গুম্ফা- বৌদ্ধধর্ম চর্চার কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত বোকারো গুম্ফা রামিতেদারা যাওয়ার রাস্তায় পড়ে।
রাই ধাপ- এটি একটি পিকনিক স্পট এবং সমগ্র মিরিকের পানযোগ্য জলের অন্যতম উৎস।
দেবীস্থান- হিন্দু দেবীর মন্দিরটি সুমেন্দু লেকের পাশেই টিলার উপরে অবস্থিত।
টিংলিং ভিউপয়েন্ট- ৩৬০ ডিগ্রী প্যানারমিক ভিউ পাওয়া যায় এখান থেকে চা-বাগিচাগুলির।
কমলালেবুর বাগান- মিরিক বস্তি, মুরমা ও সৌরেনি বস্তি অঞ্চলে কমলালেবুর বাগান গুলো অবস্থিত এবং মিরিক উৎকৃষ্ঠ মানের কমলালেবু উৎপাদন করে।
অর্কিড- আন্তর্জাতিক মানের সিমবিডিয়াম চাষের জন্য মিরিকের জলবায়ু খুবই উপযোগী এবং মিরিকের রাতো মেটে একটি সিমবিডিয়াম অর্কিডের বাগান রয়েছে যার নাম "দার্জিলিং গার্ডেন্স প্রাইভেট লিমিটেড"।
জয়ন্তী নগর- এই অঞ্চল ইকোট্যুরিজমের একটি জনপ্রিয় অঞ্চল এবং ইকোট্যুরিজম কে এই অঞ্চলে উৎসাহিত করা হয়।
পশুপতি নগর:- নেপালের সীমান্তবর্তী এই অঞ্চল জামাকাপড়, ইলেকট্রনিক্স এবং ঘরোয়া জিনিসপত্র বাণিজ্যি কেন্দ্র।
বসকো চার্চ:- মিরিক-ডন বসকো স্কুলের পাশে এটি দার্জিলিং জেলার অন্যতম সুন্দর এবং বড় ক্যাথলিক চার্চ।
সুইস কটেজ:- শহরের ভিড় থেকে দূরে মিরিকের সর্বোচ্চ উচ্চতায় তৈরি এটি একটি খুবই সুন্দর লজ।
Hotels in Mirik:-
There are some hotels of Mirik Information and Mirik Hotels contact numbers..
Hotel Blue Lagoon, Phone:- 07797382052. The Park, Phone:- 098007070039. Birdsong Home, Phone:- 0983188847.
Kurseong :-
শিলিগুড়ি থেকে ৪৮ কিমি দুরে পাইন, ফার, বার্চে মোড়া Kurseong-এর পাহাড়ের ঢালে চা-বাগিচা। মেঘমুক্ত আকাশে দেখে নেওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপোলি চূড়া সহ ঈগলস ক্র্যাগ থেকে মনমোহিনী সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। এছাড়াও Kurseong-এ রয়েছে Forest Museum, Deer Park, মিনি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, নেতাজী মিউজিয়াম, মকাইবাড়ি টি-এস্টেট। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং যাওয়ার রাস্তার মাঝামাঝি অংশে Kurseong অবস্থিত।
Hotels in Kurseong:-
There are some hotels of Kurseong and Kurseong hotels contact number.
The Amarjeet Hotel, Phone:- 09832745678. Merry Hotels & Restaurants, Phone:- 09734150902.
Sandakphu :-
ট্রেকারদের স্বর্গরাজ্যটি দার্জিলিং থেকে ৫৮ কিমি দুরে পশ্চিমবঙ্গের উচ্চতম স্থানে অবস্থিত Sandakphu. কাঞ্চনজঙ্ঘায় সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তে রঙের হোলিখেলা সহ দৃশ্যপটে উদ্ভাসিত হয় এভারেস্ট, মাকালু, পান্ডিম, নরসিং, নাপসে, কোকতাং ইত্যাদি। এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত রডোডেনড্রন, ম্যাগনোলিয়ার সহ পাহাড়ি ফুলে ফুুুলে ভোরে উঠে Sandakaphu. দার্জিলিং থেকে বাস ট্রেকার বা গাড়িতে ঘুম, লেপচাজগত, সুখিয়াপোখরি হোয়ে মানেভঞ্জন গিয়ে বিশ্রাম নিয়ে পরদিন ট্রেকিং শুরু করতে হয়। মেঘমা, টুমলিং, জৌবাড়ি হোয়ে গৈরিবাস গিয়ে রাত্রিযাপন। এখান থেকে শুরু হয় Singhalila National Park. গৈরিবাস থেকে চড়াই উঠে কালপোখরি হোয়ে বিকেভঞ্জন গিয়ে বিকেভঞ্জন থেকে ৪ কিমি দূরে Sandakaphu পৌঁছান যায়। ফেরার সময় গুরদুম, শ্রীখোলা হোয়ে রিম্বিক এবং বিজনবাড়ি দেখে দার্জিলিং-এ ফিরে আসা যায়। সময় নিয়ে বের হলে যাওয়ার সময় প্রথম রাত টুমলিং, দ্বিতীয় রাত কালপোখরিতে থেকে তৃতীয় দিন Sandakaphu পৌঁছে যাওয় যায়। ল্যান্ডরোভার বা জিপে Sandakaphu ঘুরতে চাইলে গুরদুম ও শ্রীখোলা না দেখা রয়ে যায়।
Phalut :-
সান্দাকফু থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে Phalut সবুজ উপত্যকা সামানদেন পার হোয়ে যেতে হয়। মেঘমুক্ত আকাশে Phalut থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং এভারেস্ট চলে আসে দৃশ্যপটে। Phalut-এর সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তও অনন্য মায়াবী পরিবেশ সৃষ্টি করে। Phalut থেকে ঘুরে আসতে পারেন রামাম সহ সিংগালিলা পাস। Sandakaphu থেকে পায়ে হেঁটে বা জিপে করে ঘুরে নেওয়া যায় Phalut.
Mangpoo :-
পাহাড়ি জেলা দার্জিলিঙের একটি পর্যটন কেন্দ্র এবং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত Mongpoo নৈসর্গিক পাহাড়ি সৌন্দর্যে ভরপুর। Mongpoo Hills-এ ঘেরা রবীন্দ্রভবন পর্যটকদের কাছে প্রধান দ্রষ্টব্য। দার্জিলিং থেকে ঘুম পাহাড় হোয়ে কালিম্পং যাওয়ার রাস্তায় 'সাড়ে ছ-মাইল' গ্রাম থেকে নিচের দিকে নামতে নামতে ১৭ কিমি দক্ষিণে Mangpoo. Rabindra Bhawan-এ রবীন্দ্রনাথের Mangpoo বসবাসের সময়ের পাণ্ডুলিপি, চেয়ার, টেবিল এবং ছবি আঁকার সরঞ্জাম সযত্নে রক্ষিত। Mangpoo-ত সিংকোনা চাষ হয় এবং সিংকোনা প্রসেসিংয়ের কারখানাও রয়েছে। রবীন্দ্রভবনের পাশেই রয়েছে শ্রমিকভবন। Darjeeling বা Ghum Station থেকে মিনিবাস অথবা ভাড়ার গাড়িতে সাড়ে ছ-মাইল হোয়ে Mangpoo যাওয়া যায়। এছাড়া কলকাতা থেকে গাড়িতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং হিল কার্ট রোড দিয়ে ঘুম পাহাড় গিয়ে সাড়ে ছ-মাইল হয়ে Mangpoo. অথবা কলকাতা থেকে ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি গিয়ে বাস বা গাড়িতে ঘুম স্টেশন হোয়ে ঘুম থেকে গাড়িতে মংপু।
Kalimpong :-
শিলিগুড়ি থেকে ৬৯ কিমি ও দার্জিলিং থেকে ৫১ কিমি দূরে Kalimpong অবস্থিত। কাঞ্চনজঙ্ঘা সহ পান্ডিম, সিনিয়লচু, কাব্রু, জানু পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায় Kalimpong থেকে। দেলোপাহাড়ে আছে থারপা চোলিং গুম্ফা। রাস্তায় পড়ে স্কটিশ মিশনারি অ্যান্ডারসন গ্রাহামস প্রতিষ্ঠিত গ্রাহামস হোম স্কুল। রয়েছে দুরপিনদন্ড পাহাড়, জংডং পালরি ফোব্রাং গুম্ফা, জেলেপলা ভিউপয়েন্ট এবং পাহাড়ী ঢালে গল্ফকোর্স। নিচ দিয়ে বয়ে চলেছে তিস্তা, রিয়াং, রেতি নদীও। দেখুন তংসা মনাস্ট্রি, রবীন্দ্র স্মৃতিবিজড়িত গৌরীপুর হাউস, চিত্রভানু আর্টস অ্যান্ড ক্র্যাফট সেন্টার, মঙ্গলধাম মন্দির, কালীমন্দির ও নেচার ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার সহ বিভিন্ন নার্সারিতে অর্কিড ও ক্যাকটাস। Kalimpong-এ পাঁচটি ঋতু দেখা যায় বসন্ত, গ্রীষ্ম, শরৎ, শীত ও বর্ষা। Yearly temperatureof of Kalimpong ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে সর্বনিম্ন ৯ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে ওঠানামা করে। গ্রীষ্মের পরে আসে বর্ষা জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং প্রচুর বৃষ্টিপাত সহ ধ্বস নামে। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি শীতকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ১৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং থেকে বাস বা অন্যান্য গাড়িতে Kalimpong যাওয়া যায়।
Hotels in Kalimpong:-
There are some hotels of Kalimpong and Kalimpong hotels Phone numbers.
Hotel Abira, Phone:- 09434512991. Mystie Orchid retreat, Phone:- 09830538832. J P Lodge, Phone:- 09749387669. Morgan House, Phone:- 09733008776. Delo Tourist Lodge, Phone:- 09903111000.
Lava Village:- কালিম্পং থেকে ৩৪ কিমি দুরে সবুজ অরণ্যে পাহাড়ি গ্রাম Lava-র গুম্ফা চত্বর থেকে শ্বেতশুভ্র হিমালয় দৃষ্টি সুখে ভরপুর করে তোলে। টিফিনদাঁড়া ভিউপয়েন্ট থেকে হিমালয়ে সূর্যোদয় মনে নতুন রঙ লাগায়। নেওড়াভ্যালি নেচার ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার ছাঙ্গে ফলস, নেওড়াভ্যালি ন্যাশনাল পার্ক সহ ১৩ কিমি দূরে সুন্দর সাজানো ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম রিকিসমও দেখে নেওয়া যায় Lava Village গিয়ে । এছাড়া পাহাড়ি গ্রাম চুমারচিন হোয়ে চার কিমি গিয়ে ওক, পাইন, বার্চ, দেবদারুতে মোড়া পাহাড়ি শান্ত জনপদ পেডং-ও অনন্য সুন্দর। Lava-র সব থেকে কাছের স্টেশন নিউ মাল জংশন ।
Lolegaon :-
হিমালয়ের কিনারায় অবস্থিত একটি ছোট্ট লেপচা গ্রাম Lolegaon. এটি Lava Village থেকে ২৪ কিমি দুরে ১৬৭৫ মিটার উচ্চতায় Kalimpong-এর মধ্যে অবস্থিত। শিলিগুড়ি থেকে ১২৪ কিমি দুরে অবস্থিত Lolegaon শিলিগুড়ি থেকে ৪ ঘন্টা ড্রাইভ করে কালিম্পং ও লাভা হয়ে পৌঁছান যায়। Lolegaon-এর কাছের শহর ৫৫ কিমি দুরে কালিম্পং। Lolegaon থেকে ১ কিমি দুরে কাফের থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার প্যানোরামিক ভিউ অনন্য। ঝান্ডি ধারা থেকে সূর্যোদয়ের দৃশ্য অনবদ্য।ক্যানোপি ওয়াকে হাঁটুন এখানে এবং নিমবং, চারখোল, রেশিখোলা, সামতাহার, চুইখিম ঘুরে নিতে পারেন Lolegaon থেকে।
Rishyap :-
লাভা থেকে ১১ কিমি দূরে পাইন-ধূপির অরণ্যে ঘেরা ছোট্ট পাহাড়ি Rishyap Village. Rishyap থেকেও হিমালয়ও দৃশ্যমান এবং সূর্যোদয়/সূর্যাস্ত মনোমুগ্ধকর। নিউ মাল জংশন থেকে গাড়ি নিয়ে লাভা হয়ে Rishap যেতে পারেন অথবা নিউ জলপাইগুড়ি গিয়ে সেখান থেকেও গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি Rishyap পৌঁছতে পারেন। Temperature of Rishyap গ্রীষ্মকালে মার্চ থেকে মে পর্যন্ত তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং শীতে তাপমাত্রা নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকে এখানে।
Lataguri :- জলপাইগুড়ি জেলায় নেওড়া নদীর তীরে একটি Little Town Lataguri. Lataguri ৩১ নং জাতীয় সড়কে এবং Gorumara National park-এর কাছে রয়েছে। শিলিগুড়ি থেকে সড়কপথে ৮০ কিমি এবং নিউ মাল জংশন থেকে সড়কপথে ৩০ কিলোমিটার দূরে Lataguri Town.গরুমারা ও চাপরামারি অভয়ারণ্যের প্রবেশের জন্য অনুমতিপত্র, এই Lataguri Forest Department-এর Office থেকে সংগ্রহ করতে হয়। চাপরামারি অভয়ারণ্যটি Lataguri থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এবং এখানে একটি Nature Interpretation Center আছে। যেখানে বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের সম্পর্কে তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে, রয়েছে একটি ডিয়ার পার্ক ও ছোটখাটো বেশ কিছু প্রদর্শনীর ব্যবস্থা। Lataguri থেকে ১৪ কিমি দূরে মূর্তি নদীটিও নির্জন সৌন্দর্যে ভরপুর।
Hotels in Lataguri:-
There are some Information about Lataguri hotels and contact number of Lataguri hotels.
Banyan tree Resort, Phone:- 08697554321.
Sun City Lataguri, Phone:- 03340251111. Jupiter Resort, Phone:- 09434512991. Orchid Resort, Phone:- 09007125566. Pasakha Inn, Phone:- 09932897255. Resort Sonargaon, Phone:- 09830344802.
Gorumara National Park :- উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্স অঞ্চলের জলদাপাড়া-চাপড়ামারি-গোরুমারা রেঞ্জের এই National Park-টি জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত। লাটাগুড়ি থেকে চালসার রাস্তায় Gorumara National Park-এ প্রবেশের প্রধান পথ। ১,৩০০ বর্গ কিমির শাল, সেগুন, শিমূল, পলাশ, বহেড়ার
এই Gorumara Forest-এ, গণ্ডার, গউর, হরিণ, বুনো শুয়োর, ময়ূর প্রভৃতি পশুপাখির বসবাস এবং প্রান্তসীমায় রাভা, রাজবংশী, মেচ, কোঁচ, ওঁরাও, মুন্ডা ও টোটো উপজাতির লোকজন বসবাস করে। বয়ে চলেছে তিস্তা, তোর্সা, মালঙ্গী, জলঢাকা, রায়ডাক, সঙ্কোষ, মূর্তি, কালজানি প্রভৃতি Gorumara-তে। ১৯৭৬ সালে এটি জাতীয় উদ্যানের শিরোপা পায়। গরুমারায় মেদলা, চাপড়ামারি, যাত্রাপ্রসাদ রাইনো পয়েন্ট, চুকচুকি ও খুনিয়া চন্দ্রচূড় ওয়াচ-টাওয়ার মিলে মোট পাঁচটি ওয়াচ-টাওয়ার রয়েছে। Gorumara National Park-টি ভারতীয় গন্ডার প্রজনন ও পালনের জন্য সুবিখ্যাত৷ ২০০৯ সালে Park-টিকে পরিবেশ ও বন-মন্ত্রণালয় সেরা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এলাকা বোলে ঘোষণা করেছেন। Temperature of Gorumara নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি ১০ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং মার্চ-এপ্রিলে ২৪ থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া মে-অক্টোবর মাসে ২৭ থেকে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পরিলিক্ষত হয়। মে-এর মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি সময় বর্ষাকাল।
Hotels in Gorumara:-
There are some Gorumara Hotels and Gorumara hotels contact numbers.
Jungle Queen Resort, Phone:- 09434060737. Dooarshini Resort, Phone:- 09831380779. Priti Forest Resort, Phone:- 09748372444. Tuskers Den Forest Resort, Phone:- 09932535334. Panchavati Forest Resort, Phone:- 09832068303. OYO Resort Gorumara Nest, Phone:- 01246201614. Aranya Jungle Resort, Phone:- 09733005454.
Murti :- চালসা থেকে ৮ লাটাগুড়ি থেকে ১৪ এবং জলপাইগুড়ি থেকে ৬০ কিমি দুরে এই ছবির মতো সাজানো Murti গরুমারা এবং চাপড়ামারির খুব কাছে অবস্থিত। Murti ডুয়ার্স অঞ্চলের Murti River-এর তীরে অবস্থিত প্রকৃতি ও পক্ষীপ্রেমিদের এক অসাধারণ ভালোবাসার জায়গা। বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ সহ পশুপাখির বসবাস Murti-তে এবং Murti River পার হলে পানিঝোরাতে এক অনবদ্য পিকনিক স্পট। Murti River Bridge পার হোয়ে খুনিয়া মোড় চেকপোস্ট থেকে কিছুটা এগোলে চন্দ্রচূড় ওয়াচটাওয়ার থেকে ঘাসজমিতে হাতি ও বাইসন দেখতে পাওয়া যায়।
Chapramari Wildlife Reserve :-
জলপাইগুড়ি জেলায় ১৯৭৬ সালে Chapramar অভয়ারণ্য হিসেবে গড়ে ওঠে। চালসা এবং লাটাগুড়ি থেকে ৩০ কিমি দূরে এবং মূর্তির কাছেই Chapramari অবস্থিত। এই ৯৬০ হেক্টর Murti National Park-এ জলাজমি, সবুজ ঘাসের চারণভূমিতে হাতি, বন্য বরাহ, সম্বর হরিণ, চিতাবাঘ ও বেঙ্গল টাইগার দেখতে পাওয়া যায়।
Shyamsing :- মাটিয়ালির ছোট পাহাড়ি Shyamsing Village-টি জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিং সীমান্তের পাদদেশে ৩০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। চালসা থেকে মেটেলি চা-বাগিচা পার হয়ে সবুজ অরণ্য ঘেরা পাহাড়ি পথে ২৫ কিমি দূরে Shyamsing এবং সামসিং থেকে ৪ কিমি দূরে পাহাড়ি পথের শেষে কাঠের ঝোলা সাঁকোর নীচে তরুণী নদী সুনতালে খোলা। চা বাগিচা, পাহাড় ও সুন্দর বনজ প্রাকৃতিক শোভামণ্ডিত হওয়ার ফলে সারা বছরই পর্যটক আকর্ষণ থাকে। মেঘমুক্ত দিনে ভুটানের তুষার আচ্ছাদিত পাহাড়গুলিও Shyamsing থেকে দেখা যায়। Shyamsing-এর কুয়াশা, বৃষ্টি এবং বয়ে চলা শীতল বাতাসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে প্রচুর পিকনিক স্পট রয়েছে। যার মধ্যে লালি গুরাস, রকি আইল্যান্ড এবং সানতলে খোলা উল্লেখ্য। নেওড়া উপত্যকা জাতীয় উদ্যানটি Shyamsing থেকে ১ ঘণ্টা দূরে অবস্থিত। এখানে পাহাড়ী এবং মাধেসিয়ার লোকেরা বসবাস করে এবং এখানকার চাক লে ইন্ডিয়া পিজ্জা বিখ্যাত পিজ্জা।
Jhalong :-
জলপাইগুড়ি থেকে ৭৭ এবং শিলিগুড়ি থেকে ৯৯ কিমি দুরে Jhalong অবস্থিত। খুনিয়া মোড় থেকে কুমানি/গৈরিবাস হোয়ে পথ গিয়েছে Jhalong-এর এবং Jhalong ঘেঁষে বয়ে চলেছে জলঢাকা নদী। বনবাংলোর কাছ থেকে ঝোলুং ঝোরাটি আঁকবাঁকা ভাবে গিয়ে মিশেছে জলঢাকা নদীতে। Jhalong থেকে পাহাড়ি পথে গিয়ে ভুটান সীমানার বিন্দুতে রঙিন কাঠের বাড়ির জানলায় ও বারান্দার টবে সাজানো নানান অর্কিড আর ফুল স্বর্গীয় সুখে ভরিয়ে তোলে।
Jaldapara National park:-
এই লম্বা এলিফ্যান্ট ঘাসবিশিষ্ট সাভানা অঞ্চলটির প্রধান আকর্ষণ একসিং গন্ডার। এছাড়াও Jaldapara National Park-এ বেঙ্গল টাইগার, হাতি, সম্বর হরিণ, মায়া হরিণ, চিতল হরিণ, হগ ডিয়ার, বুনো শুয়োর ও গৌর বসবাস করে। Jaldapara পক্ষীপ্রেমিদের স্বর্গরাজ্য। Jaldapara-য় বেঙ্গল ফ্লোরিক্যান, ক্রেস্টেড ইগল, পালাস’স ফিশিং ইগল, শিরকা, বনমোরগ, ময়ূর, তোতা, বেঙ্গল ফ্লোরিক্যান, লেসার পেইড হর্নবিল দেখতে পাওয়া যায়। সরীসৃপদের মধ্যে আছে অজগর, গিরগিটি, ক্রেট, কোবরা, গুই সাপ, গিকোস ও মিষ্টি জলে বসবাসকারী কচ্ছপের ৮টি প্রজাতি। ১৫ জুন থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর ছাড়া বছরের অন্যান্য সময় Jaldapara National Park-টি পর্যটকদের জন্য খোলা থাকে। জলদাপাড়া অভয়ারণ্যে হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গলের গভীরে যাওয়া যায় এবং বন ও তৃণভূমিতে গন্ডার, হাতি সহ অন্যান্য জীবজন্তু প্রত্যক্ষ করা যায়। Elephant Safari ছাড়াও Jaldapara National Park-এ Car Safari-রও ব্যবস্থা আছে।
Places to visits in Jaldapara : -
Totopara :-
অভয়ারণ্য সন্নিহিত একটি গুরুত্বপূর্ণ নৃতাত্ত্বিক পর্যটকস্থল টোটোপাড়ায় পৃথিবীর একমাত্র টোটো-উপজাতিদের বসবাস। এই গ্রামে এসে উপজাতীয় রীতিনীতি উপভোগ করা পর্যটকদের কাছে অনন্য অভিজ্ঞতা।
Chilapata Forests :-
চিলাপাতা অরণ্যে, এই অঞ্চলের ১৫০০ বছরের পুরানো নল রাজার দুর্গের একটি দরজা ও প্রাচীর দেখা যায়, যেটি পঞ্চম শতকে গুপ্তযুগে তৈরি হয়েছিল। যে কারণে এটির ঐতিহাসিক ও পুরাতাত্ত্বিক গুরুত্ব রয়েছে। বর্তমানে অসংরক্ষিত এই অঞ্চলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার ভয়ে খুব বেশি খননকার্য চালানো হয়নি। চিলাপাতা বনাঞ্চলে দূর্গ প্রাচীরে এক বিশেষ প্রজাতির গাছ দেখা যায়। যার থেকে মানুষের রক্তের মতো রংঙের তরল নিঃসৃত হয়। স্থানীরা মনে করেন, এই গাছ অন্য কোথাও দেখা যায় না এবং এর উদ্ভিদ বিজ্ঞান ভিত্তিক কোনো নাম জানা যায়নি।
শীলিগুড়ি থেকে বাসে অথবা জীপে জলদাপাড়া যাওয়া যেতে পারে। এছাড়া শিয়ালদহ ষ্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি বা নিউ মাল জংশন বা হাসিমারা গিয়ে সেখান থেকে ভাড়া গাড়িতে জলদাপাড়া। তেনজিং নোরগে বাসষ্ট্যান্ড থেকে জয়গাঁর বাসে মাদারিহাট গিয়ে বাসস্ট্যান্ডের সামনে জলদাপাড়া অভয়ারণ্য।
Khairbari :- মাদারিহাট থেকে ১০ কিমি দূরের খয়েরবাড়িতে নেচার পার্ক অ্যান্ড লেপার্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার ঘুরে নেওয়া যায়। এছাড়া লেপার্ড সাফারি পার্কের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা সহ দেখে নেওয়া যায় এখানে এসে টাইগার রেসকিউ সেন্টার।
Hotels in Jaldapara:-
There some hotels of Jaldapara and Jaldapara hotels contact numbers.
Tithing Lodge, Phone:- 09832565615. Jaldapara Jungle Camp, Phone:- 08972353003. Jaldapara Inn Resort, Phone:- 08584032635. Jaldapara Ecostay, Phone:- 09733107345. OYO Resort Heaven Inn, Phone:- 01246201616. Jaldapara Wild Hut, Phone:- 09832048343. Jaldapara Tourist Lodge, WBTDCL, Phone:- 07430809428.
Buxa-Jainti
আলিপুরদুয়ার থেকে ১৭ কিমি দুরে বুড়িতোর্সার পূর্বপাড়ে জলদাপাড়া অভয়ারণ্যের চিলাপাতা জঙ্গল পার হোয়ে ৭৬৫ বর্গ কিমি বনাঞ্চল জুড়ে Buxa Forest.।ঘন সবুজ Buxa Forest-এর মাঝে Jainti River ও পাহাড় নিয়ে ছোট্ট জনপদ Jainti. নদীর বুকে জেগে থাকা ভেঙ্গে যাওয়া রেলপথের স্মৃতিচিহ্ন এবং ঘণ্টা দুয়েকের দূরত্বে মহাকাল মন্দির। ২ কিমি দূরে পুখরিপাহাড়ে চূড়োয় টলটলে স্বচ্ছ জলের হ্রদ। ৮ কিমি দূরে রয়েছে ভুটানঘাট। পাহাড় বেয়ে জঙ্গলে ঘেরা হাঁটা পথে ৫ কিমি দুরে বক্সা পাহাড়ের চুড়োয় ঐতিহাসিক Buxa Fort.
Hotels in Buxa :-
There are some hotels of Buxa and Buxa Hotels contact numbers.
Buxa Valley Resort, Phone:- 09434043463. Buxa Jungle Lodge, Phone:- 08509318985. Banante Resort, Phone:- 09230543807. Resort Jayanti Hill Jungle Camp, phone:- 09547124210. OYO Sandhana Homstay or OYO Bon Pahari, Phone:- 01246201616. Jayanti Aaltapori Homestay, Phone:- 08101830794.
Cooch Behar :-
District Town Cooch Behar-এর সমান্তরাল রাস্তা গুলির কাটাকুটি খেলা দেখলে অনুভব করা যায়, Cooch Behar-ঐ বাংলার প্রথম পরিকল্পিত Town. ১৯৫০ পর্যন্ত স্বাধীন থাকা Coch Behar Town-এর পথে পোড়ে ইতিহাস, চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য ও কোচবিহারের নিজস্ব শৈলীর কিছু বাড়ির সৌন্দর্য যথেষ্ট আকর্ষণীয়। অজস্র পুকুরে ভরা নির্ভেজাল পরিবেশের এই শহরে মাইকেল মধুসূদন দত্ত-ও কাজের খোঁজে এসেছিলেন। কেশবচন্দ্র সেনের মেয়ে সুনীতিদেবী ছিলেন এই শহরের মহারানী। অনন্য সুন্দরী জয়পুরের মহারানী গায়ত্রীদেবী ছিলেন শহরের রাজকন্যা। বরোদার রাজপরিবারের সঙ্গে Cooch Behar মহারাজাদের আত্মীয়তা ছিল, আত্মীয়তা ছিল জোড়াসাঁকোর সঙ্গেও। বারোদার রাজপরিবারের মেয়ে ইন্দিরা রাজে এই বাড়ির গৃহবধূ হয়ে আসেন। এই শহরে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত অতিবাহিত করেছিলেন সাহিত্যিক অমিয়ভূষণ মজুমদার। কোচবিহারের ইতিহাস, সংস্কৃতি আর আভিজাত্যের প্রতীক এই Town. Cooch Behar-এর প্রধান আকর্ষণ ইতালীয় স্থাপত্যকলায় নির্মিত রাজপ্রাসাদ, যেটি উত্তর-দক্ষিণে ১২০ মিটার ও পূর্ব-পশ্চিমে ৯০ মিটার বিস্তৃত ছিল। ১৮১২ সালে পুরানো Rajbari-টি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ১৬ বছর পরে নতুন ভবনটি তৈরি হয়েছে। ম্যারিলিয়র এবং মার্টিনের পরিকল্পনায় তৈরি দ্বিতল প্রাসাদটির চূড়ায় আছে বিশাল ধাতুনির্মিত গম্বুজ। রোমের সেন্ট পিটার্স চার্চের অনুকরণে ১২৪ ফুট উঁচু দরবার কক্ষটির চারদিকে চারটি সুবিশাল খিলানের উপরে রঙিন কাচের জানলা এবং রয়েছে ৬৯ টি ঘর, যার মধ্যে ১৫ টি শয়নকক্ষ। সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত সময়ে দরবারকক্ষ ও Rajbari-র ভিতরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ ২০ টাকার টিকিট কেটে দেখে নেওয়া যায়।বাংলা চারচালার অনুকরণে চারকোনা ঘরের বাঁকানো কারনিসের ওপর গম্বুজ বসিয়ে ১৮৮৫ সালে রাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ মদনমোহন মন্দিরটি তৈরি করেন। সামনে সুদৃশ্য বৈরাগী দিঘি রাস্তায় সার বাঁধা পামগাছ সহ চারধারে ফুলের বাগান দিয়ে সাজানো এ এক অন্যরকম মন্দির। যে মন্দিরটির সঙ্গে কোচবিহার শহরবাসীর আত্মার যোগাযোগ এবং তাদের জীবনের নানান শুভ-অশুভ মুহূর্তের সাক্ষী থাকেনও মদমমোহন। এখানে রাসপূর্ণিমা উপলক্ষ্যে ১৫ দিন ধরে চলে উত্তরবঙ্গের বৃহত্তর রাসমেলা। কাছেই সাগরদিঘিতে সাগরের স্বাদ পাওয়া যায়। যেটি কলকাতার বিবাদী বাগের লালদিঘির থেকেও প্রায় আড়াই গুণ বড়। এই জলাশয়ের চারদিকে বিভিন্ন দপ্তর বসেছে, ঘাট সহ মাঝে মাঝে বসার ব্যবস্থা রয়েছে এবং শীতে পরিযায়ী পাখির মেলা বসে সাগরদিঘিতে। একপাশে পাকিস্তানের থেকে ছিনিয়ে নেওয়া যুদ্ধট্যাঙ্ক এবং ঠিক তার পরেই উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় গ্রন্থাগার রয়েছে। যেখানে ৮০০০০-এর বেশি দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের সংগ্রহ রয়েছে। এর সামনে ক্ষুদিরামের অনিন্দ্যসুন্দর এক পূর্ণাবয়ব এবং এর কিছুটা দূরে রয়েছে সাহিত্যসভা। রাজপরিবারের প্রামাণ্য তথ্যাদি ছাড়াও এখানে দেখে নিতে পারেন নারায়ণী মুদ্রা। যেটি ভারতভুক্তির আগে Cooch Behar-এ প্রচলিত ছিল এবং এই মুদ্রা শিবটঙ্কা নামেও পরিচিত। বর্তমানে বিরল এই মুদ্রা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মিউজিয়ামে সংরক্ষিত হয়েছে। নদীর বাঁধের কাছে রানীর বাগান এবং রাজপরিবারে সমাধিস্থল যেখানে কয়েকটি আকর্ষণীয় সৌধ আছে। কাছেই দেবীবাড়িতে বড়দেবী নামে পরিচিত দুর্গা বা ভবানী যিনি কোচ রাজাদের কূলদেবী অসুর সহ একাকিনী এখনও পূজিতা।
Visiting places of Cooch Behar town :-
শহর জুড়ে মেটে লাল রঙে রঙিন জেনকিনস স্কুল, আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল কলেজ, জেলা হাসপাতাল, প্রধান ডাকঘর, পারিজাত ভিলা, ল্যান্সডাউন হল, ভিক্টর প্যালেস, চিলা রায় ব্যারাক, কোচবিহার ক্লাব, নীলকুঠি, ব্রাহ্মমন্দির ঘুরে দেখা যায়।
How to go Cooch Behar :-
৩১ নং জাতীয় সড়ক কোচবিহারের সংঙ্গে সংযোগে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এছাড়া রেলপথ ও বিমানে কোচবিহার যাওয়া যায়। নিউ কোচবিহার মেন রেলস্টেশন এবং কোচবিহার বিমানবন্দর রয়েছে। শিয়ালদহ ও হাওড়া থেকে তিস্তা তোর্সা, কামরূপ, উত্তরবঙ্গ ট্রেন সহ প্রায় সমস্ত গুয়াহাটি যাওয়া ট্রেনগুলি কোচবিহারের উপর দিয়ে যায়।
Weather in Cooch Behar :-
Temperature of Cooch Behar
গ্রীষ্মকালে কোচবিহারের গড় তাপমাত্রা থাকে ১৯ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং শীতে ৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড থেকে সর্বোচ্চ ২৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
Gosanimari :-
ছোট্ট জনপদ Gosanimari-তে প্রাচীন কামতেশ্বরীর মন্দিরটি ১৬৬০ সালে তৈরি করেন মহারাজ প্রাণনারায়ণ বলে ধারণা করা হয়। অনেকেই মনে করেন অতীতে রাজপ্রাসাদটি Gosanimari-তে ছিল এবং দেবী কামতেশ্বরী ছিলেন রাজ পরিবারের আরাধ্যাদেবী। মন্দির থেকে কিছুটা দুরে পুরাতত্ত্ব বিভাগের খননকার্য চলেছে রাজপাটে এবং আবিষ্কৃত হয়েছে টুকরো টুকরো ইতিহাস। সরকারি / বেসরকারি বাস বা মিনিবাসে দিনহাটা হয়ে Gosanimari যেতে সময় লাগে ঘন্টা দেড়েক মতো এবং ভাড়ার বা নিজিস্ব গাড়িতে আরোও কম।
Baneswar :- Baneswar কোচবিহার থেকে ১২ এবং আলিপুরদুয়ার থেকে ১৩ কিমি দূরে অবস্থিত। শিলিগুড়ি ও কোচবিহার থেকে Baneswarও New Baneswar Railway Station-এ ট্রেন রয়েছে। Baneswar বিখ্যাত শিব মন্দির এবং শিব পুকুরে থাকা মোহন নামক কচ্ছপের জন্য। অসুররাজ বান ঈষ্টদেবতা শিবকে পাতালপুরীতে স্থাপন করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে শিবলিঙ্গটি বানেশ্বরে স্থাপন করেণ। Baneswar-এ প্রতিবছর মাঘ মাসের চতুর্দশীর দিনে দেবত্র কমিটি শিবমেলার আয়োজন করে।
Madhupur Satra :-
অসমীয়াদের বিশেষত বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী মানুষদের অন্যতম তীর্থভূমি Madhupur Satra কোচবিহারের Madhupur-এ অবস্থিত। এই Madhupur-এ মহাপুরুষ শঙ্করদেব এবং মাধবদেব দেহত্যাগ করেছিলেন। ১৬ শতকে রাজা নরনারায়ণের সময়ে এই Satra-টি তৈরি করা হয়েছিল। অসমের মুখ্যমন্ত্রী মহেন্দ্র মোহন চৌধুরীর প্রচেষ্টায় ১৯৬৮ সালে শঙ্করদেবের সমাধি মন্দিরটির নির্মাণকার্য্য শেষ হয়। প্রধান গুরুর সমাধি মন্দির, কীর্ত্তনঘর ও মণিকূট আছে Madhupur-এ। গুরু মন্দিরের কাছাকাছি পাঁচটা আতাঘর আছে। সত্রাধিকার ছাড়াও সত্রে উদাসীন ও কেবলীয়া ভক্তজনেরা রয়েছেন। Satra-এ যাত্রীদের থাকার জন্য প্রায় ৩০০ জন মানুষের সকল সুবিধা যুক্ত একটা যাত্রীগৃহ আছে। Satra-এর সঙ্গে অসম সরকারের একটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র রয়েছে এবং প্রধান সমাধি মন্দিরে গুরুর ব্যবহৃত বসার খাট, খড়ম, রাজার দেওয়া লাঠি, গুরুর হাতের জপমালা, গুরুর নিজের হাতে লেখা সাঁচিপাতার গুণমালা পুঁথি, তার বৃন্দাবনী বস্ত্রের অংশবিশেষ, গুরুর গুয়া-পান গ্রহণ করা টেমি-কাটারি সহ পান রাখার পাত্র, গুণমালা পুঁথি লেখার দোয়াত-কলম ইত্যাদি সংরক্ষিত রয়েছে। রয়েছে মাধবদেবের লেখা পুঁজিটি, তার জলপান করার লোটা ও দুজন গুরুর শরীরের অস্থি। কোচবিহার শহর থেকে ১২ কিমি এবং আলিপুরদুয়ার থেকে ৩২কিমি দুরে Madhupur অবস্থিত। কোচবিহার থেকে মধুপুর যাওয়ার গাড়ি পাওয়া যায়।
Rasikbil :-
আলিপুরদুয়ার থেকে ৭৪ কিমি এবং কোচবিহারের তুফানগঞ্জ থেকে দেড় ঘন্টা দুরে অবস্থিত Rasikbil. Rasikbil সবথেকে কাছের রেলস্টেশন কামাক্ষাগুড়ি Rasikbil থেকে সাত কিলোমিটার দূরে। স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে সহজেই যাওয়া যায় Rasikbil. এছাড়া কলকাতা থেকে আসাম যাওয়ার সব ট্রেন ছাড়াও উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস, পদাতিক এক্সপ্রেসেও যাওয়া যেতে পারে। এই হ্রদটি পরিযায়ী পাখিদের স্বর্গরাজ্য এবং পাখিরা Rasikbil-এ বাসাও বাঁধে। পানকৌড়ি সহ নানান প্রজাতির মানিকজোড় এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায় এখানে এসে। এছাড়াও একটি ডিয়ার পার্ক সহ কুমির এবং ঘড়িয়াল পুনর্বাসনকেন্দ্র, অজগর ঘর, পক্ষীশালা ও কচ্ছপ উদ্ধার কেন্দ্র রয়েছে Rasikbil-এ।
Hotels in Cooch Behar:-
There are some hotels of Cooch Behar and Cooch Behar hotels contact numbers.
Hotel Royal Palace, Phone:- 0358222210. Hotel Galaxy, Phone:- 03582225549. Hotel Debdutta, Phone:- 09832437525. OYO Hotel Heritage, Phone:- 01243986371. Hotel Yubraj, Phone:- 09735526252. Cooch Behar Hotel, Phone:- 03582222343. Hotel Bengal, Phone:- 08436723106. Hotel Mikado, Phone:- 03582223537. Hotel B. D , phone:- 09800399348. Hotel Mayur, Phone:- 09126100999.